কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতার মধ্যে গত ১৭ জুলাই রাতে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর ৫ দিন পর ব্রডব্যান্ড ও ১০ দিন পর মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও বন্ধ ছিল ফেসবুক, টিকটকসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।
বন্ধ হওয়ার ১৪ দিন পর বুধবার দুপুর ২টার পর থেকে বাংলাদেশে ফেসবুক চালু করা হয়েছে। এখন স্বাভাবিক নিয়মে ব্যবহার করা যাচ্ছে ফেসবুকসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।
ব্রডব্যান্ড সংযোগ চালুর পর থেকে অবশ্য ভিপিএন ব্যবহার করে মানুষ ফেসবুক ও বন্ধ থাকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ব্যবহার করতে পেরেছেন।
এর আগে, বুধবার সকালে সামাজিক কয়েকটি যোগাযোগমাধ্যমের (ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম) মালিক প্রতিষ্ঠান মেটার প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনলাইনে বৈঠক করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বৈঠক শেষে পলক জানিয়েছিলেন, বিকেলের মধ্যে চালু হচ্ছে ফেসবুক-টিকটকসহ সব সামাজিক মাধ্যম। বাংলাদেশ থেকে আগের মতোই নিরবচ্ছিন্নভাবে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব চালানো সম্ভব হবে।